উপ-কমিটিকে সংসদীয় কমিটির আগামী বৈঠকে প্রতিবেদন দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
গত ২২ এপ্রিল সংসদীয় কমিটির বৈঠকে পলিথিন ব্যবহার সংক্রান্ত বিদ্যমান আইন সংশোধনের সুপারিশ করা হয়েছিল।
বৈঠক শেষে কমিটির সভাপতি হাছান মাহমুদ সাংবাদিকদের বলেন, “৫৫ মাইক্রো পলিথিন ব্যবহার করার সুযোগ দেওয়ায় অনেকেই এ সুযোগ নিয়ে নিষিদ্ধ পলিথিনের ব্যবহার বাড়িয়ে দিয়েছেন। এজন্য জরুরি প্রয়োজন ছাড়া সর্বক্ষেত্রে পলিথিন ব্যবহার বন্ধ করা যায় কি না তা খতিয়ে দেখতে উপ-কমিটি গঠন করা হয়েছে।”
ইটভাটা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “দেশের ইট ভাটাগুলোর অর্ধেকই অবৈধ। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যেসব ইটভাটা জিকজ্যাক পদ্ধতি গ্রহণ করেনি সেগুলো সবই এখন অবৈধ।
“দেশের সকল ইটভাটাকে গত জুলাইয়ের মধ্যে পরিবেশবান্ধব পদ্ধতি গ্রহণের শেষ সময় দেওয়া হয়েছিল। এ পর্যন্ত ১০ হাজার ইটভাটার মধ্যে মাত্র ৫০ শতাংশ এ পদ্ধতির আওতায় আনা সম্ভব হয়েছে। বাকিগুলো অবৈধ।”
এসব অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান অব্যাহত রয়েছে জানিয়ে এগুলোকে আর সময় না দেওয়ার কথাও বলেন হাছান মাহমুদ।
হাছান মাহমুদের সভাপতিত্বে বৈঠকে কমিটির সদস্য পরিবেশ ও বনমন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, নবী নেওয়াজ, মো. গোলাম রব্বানী, মো. ইয়াহ্ইয়া চৌধুরী, টিপু সুলতান, মজিবুর রহমান চৌধুরী ও মেরিনা রহমান অংশ নেন।
Collected: বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম